যদি কোন তরুণ অথবা পুরাতন রোগে বিশুদ্ধ হোমিওপ্যাথিক রীতি অনুযায়ী ঔষধ নির্বাচন করিয়া প্রয়োগ করিবার পর কোন সুফল বা সন্তোষজনক ফল দেখিতে না পাও এবং তার পরেও দ্বিতীয় অথবা তৃতীয়বার ঔষধ প্রয়োগের পরও কোন সুফল দৃষ্ট না হয়,আমি বিশেষভাবে অনুরোধ করি আর ঔষধ দিও না।এখন ঔষধশূন্য শর্করা অণুবটিকা দেওয়া আবশ্যক,এমনকি প্রথমেই ইহা আবশ্যক ছিল এবং তাহলে খুব সম্ভব কিছু সুবিধা হইত।কিন্তু আমি জানি এই নীতি অনুসরণ করা শক্ত,তারচেয়ে সহজ পন্থা,কিছু করবার জন্য প্রথম ও দ্বিতীয় বার কোন ঔষধ নির্বাচন ও প্রয়োগ যে ঔষধ সঠিকভাবে নির্বাচিত হয় নাই অথবা তুমি সঠিকভাবে সেইসব লক্ষণ অবধারণ করিতে পারো নাই,যাহাদের লক্ষণ বিশিষ্ট ঔষধ নির্বাচন ও প্রয়োগ করিলে সুফল পাওয়া যাইত।এজন্যই বলি গভীরভাবে পুনঃনির্বাচন না করিয়া কখনো ঔষধ প্রয়োগ করিবে না,একজন ভালো শিকারির মতো যতক্ষণ না শিকার ভালো করিয়া দৃষ্টিগোচর হয় ততক্ষণ গুলি ছু্ড়িবে না,যতক্ষণ পর্যন্ত না সঠিক লক্ষণ প্রতীয়মান হয় ততক্ষণ ঔষধ নির্বাচন বা প্রয়োগ করিবে না।সজাগ দৃষ্টি রাখিয়া ধৈর্য্য ধরিয়া অপেক্ষা করিবার অভ্যাস করিতে হইবে এবং সব সময় মাথা ঠিক রাখিবে। -সূত্র: fb Dr-A K Sarker Sagor.
Comments
Post a Comment